মনটা আবার ঘুরু ঘুরু করছিলো, ভাবলাম মার্চের শেষে পুরুলিয়া যাবো। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস, নির্বাচন কমিশন ভোট ঘোষণা করে দিলো। নাহ, যাওয়া যাবে না আর। ভোটের বাজার, কখন কি যে হয়, কে জানে? তাই
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বেজে গেছে, তাই হটাৎ করে আজ ১০ বছর আগের ডায়েরির পাতায় চোখ বোলালাম। যেহেতু ২০২১ এর নির্বাচনের প্রাক্কালে এক দশক আগের নির্বাচন পরবর্তী ভ্রমণের গল্প বলবো, তাই লাল,নীল,সবুজ, হলুদ
অফিসের কাজে কটাদিন বেশ ব্যস্ত ছিলাম, তাই ঘুরতে যেতে পারিনি। জানুয়ারিতে কাজের চাপ কমতেই ঠিক করলাম কোথাও বেড়াতে যাব। ছেলের আবার পরীক্ষা চলছে, তাই বড় জোর একরাত কাটিয়ে ফিরে আসতে হবে। থাকতে হবে
করোনা আবহে অক্টোবর মাসটা ঘরে বসেই কাটছিলো। কি আর করা যাবে? চারদিকে যা অবস্থা। তবুও মন চাইছিলো কাছেপিঠে কোথাও টুক করে ঘুরে আসতে। প্রশ্ন হলো যাবো কোথায়? কাছাকাছি সবই প্রায় ঘোরা। নাহ, নতুন
একে দৌড় ছাড়া আর কি বলবো। ১৫ই অগাস্ট ছিল শুক্রবার। শনি রবি ছুটি, একবার কোথাও ঘুরে আসলে মন্দ কি? তাই এক দৌড়ে চলে এলাম গৌড়, বাংলার মধ্যযুগীয় রাজধানী। দিল্লির মতো বারবার উত্থান আর
আজ সপ্তমী। ম্যাজিক্যাল বেঙ্গলের সমস্ত শুভানুধ্যায়ীদের শারদ শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের গল্প। আজকের বিষয় বাংলার মন্দিরশৈলী। চালা, রত্ন, দেউল, চাঁদনী, দালান, মঠ, মঞ্চ ইত্যাদি মন্দিরশৈলীর নাম হয়তো আপনারা আগে শুনেছেন। আজ আমি